51+ Best Bangla Dhadha in Bangla – মজার বাংলা ধাঁধা উত্তরসহ
Bangla Dhadha in Bangla – মজার বাংলা ধাঁধা উত্তরসহ :-
কোন দ্বীপে লোক নাই।
![]() |
Bangla Dhadha |
তিন অক্ষরের নাম বাচ্চারাই খেলে।।
প্রথম অক্ষর লােপে কাপড় হয় কলে।।
অক্ষর লােপে নদী পার হয়।
উঃ-পুতুল।
পাপড় ভাজা খেতে মজা।
মজা তরজার গান।
তাহার চেয়ে অধিক মজা।
কোন দেবতার গান।।
উঃ—শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
ভগবানের এমনি ছল।
গাছের মাথায় লােনা জল।।
উঃ—ডাব ।
ভগবানের এমনি ভুল।
মাথা থাকতে মুখে চুল।।
উঃ-গোঁফ।
চোখ থাকতে কানা জ্ঞানের অজ্ঞানী।।
এমন লােক কেবা আছে কভুততা শুনিনি।।
যে জন প্রতিজ্ঞা কোরে তাহা নাহি করে।
বর্তামান সামাজে ভালো কে বোলতে পারো ।।
উঃ-নেতা।
পৌষ মাসে খেতে আছে মাঘ মাসে নাই।
এমন কি জেনিস তারকারি তে খাই।।
উঃ-মূলা।
এমন কি মূল্যবান বস্তু আছে ভাই।
আগু পিছু করে দিলে এক অর্থ পাই।।
উঃ- কনক (সোনা )
You may also like:- Bangla Dhadha and Romantic Love SMS.
কাদার মধ্যে বাস কাদা লাগে না গায়ে।
এমন জন কেবা আছে বল মহাশয়।।
আমাদের বলে গেছে যত মহাজন।
সংসারে তাহার মত হও জ্ঞানী মহাজন।।
উঃ- প্যাঁকাল মাছ
ভো ভো করে ভােমরা নয়।
গলায় পৈতা বামন নয়।।
উঃ- চরকা
কোন দেবতায় সামনে রেখে প্রণাম করতে হয়।
সত্য কথা শাস্ত্রে আছে বলুন মহাশয়।
উঃ-সূৰ্য্যদেব।
চার অক্ষরে নাম তার বিরাট শহর।
প্রথম দুই অক্ষর বাদে দড়ি মনােহর।।
শেষ দুই অক্ষর বাদে ফুলের পাপড়ি হয়।
সে স্থানের নাম কিবা বল মহাশয়।।
উঃ—কলিকাতা।
স্বরবর্ণ যােগ নাই এমন গ্রামের নাম।।
কোন ব্যক্তি বলিতে পারে জ্ঞানীর সমান।।
উঃ—জয়নগর।।
সকল বর্ণে আকার যােগ যন্ত্র এমন।
বাজালে বাজে যেন মেঘের গর্জন।।
উঃ—কাড়ানাকাড়া।
সকলের ঋণ শােধ করা যায়।
কাহাদের ঋণ শােধ নাহি হয়।।
মাতা-পিতা বাদ দিলে কে আছে এমন।
ভেবেচিন্তে বল ভাই কোন সে জন।।
উঃ—ডাক্তার ও গুরুমশাই
তিন অক্ষরে নাম তার বৃক্ষমধ্যে জানি।।
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে নারীর হাতে শুনি।।
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে মুখে থেকে যায়।
এমন কি বৃক্ষ আছে বলহ ধরা।
উঃ— বাবলা
এমন বৃক্ষের নার্ম বল মহাশয়।
শেষ অক্ষর বাদ দিলে গুদাম ঘর হয়।।
মধ্য অক্ষর লোপে বৃন্দাবনে রয়।
যেই কুলে কৃষ্ণচন্দ্র রায়।।
উঃ— গোলাপ
পাখী হয়ে উড়ে যেতে সাধ হয় মনে।
দুটি পাখা দিতে তারাবলে ভগবানে।
ভগবান তাহাদের পার্থদুটি দিল।
অমনি উড়িয়া সবে আগুনে পুড়িল।।
উঃ— পিপীলিকা
তিন অক্ষরে বই দিলক্ষণ দেখে
গালি দেওয়ার মতাে লােকেরে ডাকে।।
বছর বছর তার জন্ম হয়ে থাকে।
বলতে কি বানাম কেমন মনে থাকে।।
উঃ- পঞ্জিকা।
কি খেলে পেট ভরে খেতে লাগে ভাল।
ন খেলে মাথা ঘােরে কে জানে তা বল।।
বিশ্রাম কালেতে লােক করে তাহা পাই।
কাজকর্মে বুদ্ধি আসে হয় নানা জ্ঞান ।।
উঃ— ধুম্রপান
তিন অক্ষরে নামে তার গােধন চরায় ।
প্রথম অক্ষর বাদে জলাশয় হয়।।
শেষ অক্ষর লোপে রক্ষাকরা বলে।
কি নাম তাহার হয় বলহ সকলে।।
উঃ— রাখাল
ছাগলে সাথে কেবা মেয়ের বিয়ে দিল।
তাই নিয়ে মহাভারতে যুদ্ধ বেধে গেল।।
উঃ—ধ্রীতরাস্ত
এক অক্ষরে নাম তার ঐকার নিয়ে পাচ্ছে ।
কর্ণমূলে ভর করিয়া আর্লের উপর নাচে।।
উঃ—কৈ মাছ
কৃষ্ণবর্ণ তনুখানি গুটি ছয় পা।
চুপ করে রক্ত খায় নাহি করে রা।।
উঃ—উকন
তিন অক্ষরে নাম তার জল ভরতে যায়।
শেষ অর লেপে চুল হমৈ যায়।।
মধ্য এক লেপে আলােটি জুলে।
সেই বস্তু কিবা দাও খােকা বলে।।
উঃ— বালতি
ঘর আছে দুয়ার নাই, মানুষ আছে শব্দ নেই,
ঘরের ছাদ মাটি চাপা, আলা ঢোকার জায়গানাই।
উঃ—কবর।
এক হাত গাছটা,
ফল ধরে পাঁচটা।
উঃ-হাতের পাঁচ আঙুল।
কোনদিন দেখেনি কেউ, হয় না কখনো
রেগে গিয়ে লোকে বলে, কথাটা জানো।
উঃ— ঘড়ার ডিম
দিন গুনি সপ্তাহ গুনি, আর গুনি মাস,
এমনি করে কাটাই আমি পুরো বারো মাস।
উঃ- ক্যালেন্ডর।
তিন অক্ষরের নামে দেশ বাস করি আমরা।
দ্বিতীয় অক্ষর বাদ দিলে ক্ষিধেয় যাই মারা।
উঃ—ভারত।
চার অক্ষর নাম তার প্রতি চার বছর অন্তর হয়,
শেষের দুটি অক্ষর বাদ দিলে মৌচাকেতে রয়।
উঃ-অলিম্পিক।
তিন অক্ষরে নাম তার ভাল নাটক করে
আবার কিন্তু মাঝে মাঝে আকাশ থেকে পড়ে।
উঃ- শিশীর
ব্রাহ্মণ কে দ্বিজ বলে সর্বলােকে জ্ঞাত।
আর কে দ্বিজ হল ডিম্ব হতে জাত।।
উঃ— পক্ষ্যি
তরকারীতে তেল-লঙ্কা সব দিতে পার।
কোন জিনিষ না দিলে স্বাদ নাহি তার।।
উঃ-লবণ।
তিন অক্ষরে নাম তার খাদ্য মধ্যে চল।
নাম করিবা মাত্র জিভে আসে জল।।
প্রথম অক্ষর লােপে একগণ্ডা হয়।
যে নাম বলিতে পারে সেই মহাশয়।।
উঃ—আচার
কোন কুমারী মায়ের সন্তান আছিল।
কয়েক কোটি টাকা তার বিবাহে লাগিল।
সেই বেটি এক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়।
কলি যুগে এ হেন ভাব দেখা যায়।।
উঃ-জয়ললিতা।
বিদ্যা নাই বুদ্ধি নাই আছে কিবা জ্ঞান।
ফল নাই তবুবৃক্ষ পায় তাে সম্মান।
উঃ—তুলনী।
রসিকতা করে গােপাল কৃষ্ণ রাজার কাছে।
যেই কৃষ্ণ সেই গোপাল শাস্ত্রে বলিয়াছে।।
কলিযুগে কোন্ গোপাল কৃষ্ণ সকাশে।
কত না রহস্য চুটকি সভায় প্রকাশে।।
উঃ—গোপাল ভাঁড়