ফেসিয়াল কি? Best ফেসিয়াল করার 18 নিয়ম ?
ফেসিয়াল কি?ফেসিয়াল করার নিয়ম What is facial? Rules for facial অথাবা ফেসিয়াল করার পদ্ধতি নিম্নলিখিত:-
সহজ বাংলায় ফেসিয়ালের অর্থ হল মুখের মালিশ। ফেসিয়াল করলে মুখের রক্ত চলাচল বেশ স্বাভাবিক হয় এবং অনাকর্ষণীয় মুখ বা হকও খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।

নিয়মিত ফেসিয়াল করলে চট করে মুখে ব্যাসােচিত ভাজ পড়ে না। বিশেষ করে ৪০-৪২ বছর বয়সের পর মেয়েদের ফেসিয়াল করা বেশি প্রয়ােজনীয় হয়ে পড়ে। কারণ এরপর থেকেই মুখের ত্বক শিথিল হয়ে পড়তে শুরু করে। ভাজ পড়তে শুরু করে বা ঝুলে পড়তে শুরু করে। খুব খারাপ ত্বকে নিয়মিত ৩-৪ বছর ফেসিয়াল করলে সুন্দর হয়ে যায়।
ফেসিয়াল করার নিয়ম:-
প্রথমে জেনে নিন ফেসিয়াল করার জন্য কি কি সামগ্রী প্রয়ােজন। যেমন—নিকন টনিক, ক্লিনজিং মিল্ক, ক্রীম, তুলে, ব্ল্যাক, হেড রিমুভার, ডেটল, গোলাপ জল, বিউটি প্যাক, স্কার্ফ বা হেড ব্যান্ড বা হেয়ার ব্যান্ড।
প্রথমে নিজের হাত ভালাে করে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন। হেয়ার ব্যান্ড বা স্কার্ফ দিয়ে চুল ভালাে করে বেঁধে নিন যাতে ফেসিয়াল করার সময় ওপর চুল এসে না পড়ে। বুকের ওপর একটা গামছা বা তােয়ালে ছড়িয়ে নিন। নইলে কাপড় খারাপ হয়ে যেতে পারে।
এবারে ক্লিনজিং মিল্ক লাগিয়ে ভালাে করে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এবং ক্রীম লাগিয়ে আঙুল দিয়ে গােল গোল করে মালিশ করুন। ত্বক যদি তেলতেলে হয় তাহলে পণ্ডস লেমন ক্রীম আর যদি শুনাে হয় তাহলে চার্মিস কোল্ড ক্রীম ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রণ থাকলে সাবধানে মালিশ করতে হয় অর্থাৎ ব্রণের জায়গাগুলো ছেড়ে মালিশ করবেন। ব্রণ ফেটে গেলে মুখে দাগ হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের দাগগুলাে চট করে যেতে চায় না। প্রথমে ঘাড় থেকে মালিশ আর্ভ করবেন। তারপর পর্যায়ক্রমে থুতনি, ঠোট, নাক, চোখ, কপাল এবং শেষে ভ্র মালিশ করবেন। তবে মালিশ করবেন ধীরে ধীরে, ত্বকে বেশি চাপ না দিয়ে। পুরাে কাজটি করতে সময়লাগে ১০-১৫ মিনিট বা ২০ মিনিট ।
Pingback: 12+ Best ঘরােয়া পদ্ধতিতে ফেসপ্যাক তৈরির নিয়ম - Rani
Very good